গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরণের সমস্যা তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

একজন মহিলা অর্গাজম ছাড়াই গর্ভবতী হতে পারে, কারণ একজন মহিলার গর্ভবতী হওয়ার জন্য একমাত্র প্রয়োজনীয়তা, তার যোনিতে শুক্রাণু প্রবেশ করা । একজন পুরুষ পূর্ণ অর্গাজম অনুভব না করেই একজন মহিলার যোনিতে শুক্রাণু ঢোকাতে পারে এবং তাকে গর্ভবতী বানাতে পারে ।

প্রজনন স্বাস্থ্য নিয়ে কেন সামাজিক জড়তা?

বন্যায় মৃত্যু ৩১ জনের, শেখ হাসিনার নামে আরও তিন হত্যা মামলা, জামায়াতে ইসলামী নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন বাতিল

'বাংলায় যদি আগুন লাগান তাহলে আসামও থেমে থাকবে না'- মোদীর উদ্দেশে মমতা

গর্ভবতী নারীর চোখে (ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি) ও কিডনিতে (ডায়াবেটিক নেফ্রোপ্যাথি) জটিলতা তৈরির সম্ভাবনা থাকে।

তাই গর্ভে সন্তান আগে থেকেই ডায়াবেটিস সংক্রান্ত জটিলতা যেন তৈরি না হয় সেজন্য প্রস্তুতি নিয়ে রাখা প্রয়োজন।

অধিকাংশ সময়ই সন্তান প্রসবের পর এই ধরণের ডায়াবেটিসের লক্ষণ থাকে না।

উচ্চ মাত্রার মানসিক চাপ পুরুষদের ফার্টিলিটি এবং মহিলাদের ডিম্বস্ফোটনকে প্রভাবিত করতে পারে। মানসিক চাপ ডিম্বস্ফোটনের চক্রকে বিলম্বিত করতে পারে, আপনি ডিম্বস্ফোটন মিস্ করতে পারেন, বা এমনকি মাসিক চক্রের সময়কাল বৃদ্ধি করতেও পারে। অর্থ, বাড়ি পরিবর্তন, এবং কর্মজীবনের কারণে মানসিক চাপের যে দম্পতিরা মুখোমুখি হন, তাদের গর্ভধারণের প্রচেষ্টায় বিলম্ব হতে পারে।

শুনতে অদ্ভুত লাগলেও,যৌন মিলন করার ফলেও প্রাকৃতিক উপায়ে গর্ভপাত করানো যায়।গর্ভাবস্থার প্রাথমিক পর্যায়ে দিনে বহুবার প্রচন্ড উত্তেজনার সাথে সঙ্গম করলে তা গর্ভপাত ঘটাতে পারে।সুতরাং আপনি যদি আপনার গর্ভাবস্থাকে শেষ করতে চান,আপনি নিয়মিত সঙ্গম অনুশীলন করতে পারেন যেহেতু here অত্যাধিক কামউদ্দীপনা প্রাকৃতিক ভাবেই গর্ভপাতের কারণ হয়ে থাকে।

গর্ভপাত করানোর আগে নেওয়া সাবধানতাগুলি

বাবলা শুঁটি এবং কলা পাতা অঙ্কুরগুলি গর্ভপাত ঘটানোর ক্ষেত্রে ভীষণ ভাবে কার্যকরী।আপনি সম পরিমাণে বাবলা বীজ এবং কলা পাতার অঙ্কুর নিয়ে সেগুলিকে শুকানোর পর গুঁড়ো করে নিতে পারেন।ঋতুস্রাব শুরু না হওয়া পর্যন্ত আপনি সেই গুঁড়ার মিশ্রণটিকে চিনি এবং গরম জলের সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন।যদিও এই প্রক্রিয়াটির পিছনে সঠিক বৈজ্ঞানিক কারণটি প্রতিষ্ঠিত হয়নি,তথাপি এই প্রতিকারটি অযাচিত গর্ভাবস্থা রোধের জন্য কার্যকর হিসাবে পরিচিত।

আপনার শরীর এবং মানসিক অবস্থাকে স্বাস্থ্যকর রাখুন কারণ সুস্থ শরীর ধারণ করার আরও ভালো সম্ভাবনা রাখে ।

নারীদের গর্ভধারণের ক্ষেত্রে ডায়াবেটিসের বিভিন্ন ধরণের নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। টাইপ-১ বা টাইপ২ ডায়াবেটিস আক্রান্ত নারীরা গর্ভধারণের সময় এবং গর্ভধারণের পর যেমন বিভিন্ন জটিলতার সম্মুখীন হতে পারেন, তেমনি যেসব নারীর ডায়াবেটিস নেই তারাও গর্ভাবস্থায় বিশেষ ধরণের ডায়াবেটিস আক্রান্ত হওয়ার পর বিভিন্ন ধরণের স্বাস্থ্যঝুঁকির সম্মুখীন হতে পারেন।